মধুর ক্যান্টিনের সামনে ককটেল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনের সামনে একটি ককটেল পাওয়ার পর তাতে নিয়ন্ত্রিত বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে পুলিশ।
সেখানে তারা কারো টেপে মোড়া একটি ককটেল পড়ে থাকতে দেখেন, যা থেকে ধোঁয়া উঠছিল। উপস্থিত শিক্ষার্থীরা তাৎক্ষণিকভাবে সেখানে পানি ঢেলে দেন।
পর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম সেখানে যায় এবং পুলিশের বোমা নিষ্ক্রিয়করণ দলের সদস্যরা গিয়ে বেলা ১২টার দিকে ওই ককটেলে নিয়ন্ত্রিত বিস্ফোরণ ঘটায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনের পশ্চিম পাশের দরজার সামনে পড়ে থাকা ককটেলটির নিয়ন্ত্রিত বিস্ফোরণ ঘটায় পুলিশের বোমা নিষ্ক্রিয়করণ দল।
নিউ মার্কেট পুলিশ ফাঁড়ির এসআই মো. রইস উদ্দিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “প্রথমে ছোট একটা শব্দ হয়েছিল। তাতে মনে হচ্ছে ককটেলটা পুরোপুরি বিস্ফোরিত হয়নি।পরে বম ডিসপোজাল ইউনিট সেটা নিষ্ক্রিয় করেছে।”এ ঘটনায় কেউ হতাহত হননি। কে বা কারা সেখানে ককটেল ফেলেছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনের পশ্চিম পাশের দরজার সামনে পড়ে থাকা ককটেলটির নিয়ন্ত্রিত বিস্ফোরণ ঘটায় পুলিশের বোমা নিষ্ক্রিয়করণ দল।
প্রক্টর একেএম গোলাম রব্বানী বলেছেন, যারাই এ ঘটনা ঘটিয়ে থাকুক, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে।“ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। কোনো অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে এসব করা হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন যা ঘটছে তার জন্য আমরা মর্মাহত একইসাথে যা ঘটানোর চেষ্টা করা হচ্ছে এটি খুবই উদ্বেগজনক।
“শিক্ষার্থীরা ছুটির সময় এখন বাসায় আছে। বাসা থেকে আসবে এখন, এর মধ্যে এই ধরনের ঘটনা বিশ্ববিদ্যালয়কে অস্থীতিশীল করার অপ্রয়াস।”