May 2, 2024
জাতীয়লেটেস্ট

করোনা টিকার আওতায় আরও এক লাখ ৭৩ হাজার শিশু

মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সারাদেশে চলমান টিকা কর্মসূচির আওতায় এখন পর্যন্ত মোট এক কোটি ৭১ লাখ ২০ হাজার ২৮৫ জন শিশু করোনা টিকার ডোজ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছে আরও এক লাখ ৭৩ হাজার ১২৮ জন। একইসঙ্গে পাঁচ থেকে ১১ বছর বয়সী এসব শিশুর মধ্যে টিকার দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছে নয় লাখ ৪৬ হাজার ৪২১ জন।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন শাখার (এমআইএস) পরিচালক ও লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মো. শাহাদাত হোসেন স্বাক্ষরিত করোনার টিকাদান বিষয়ক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে সোমবার (২৮ নভেম্বর) এই তথ্য জানা যায়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সোমবার সারাদেশে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে এক লাখ ৭৫ হাজার ৫৮৩ জনকে। দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ৪১ হাজার ৫৯৭ জনকে এবং বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে ৪২ হাজার ৬২৫ জনকে।

করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে টিকা কার্যক্রমের শুরুর পর এখন পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজের আওতায় এসেছেন ১৪ কোটি ৮১ লাখ ৯৩৩ জন। দুই ডোজ টিকা পেয়েছেন ১২ কোটি ৫২ লাখ ৭৯ হাজার ৮৫২ জন মানুষ। এ সময়ে টিকার বুস্টার (তৃতীয়) ডোজ পেয়েছেন পাঁচ কোটি ৯০ লাখ ৫৬ হাজার ৭৪ জন।

দেশে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, ফাইজার, মডার্না ও জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা দেওয়া হয়েছে।

২০২১ সালের ১ নভেম্বর থেকে ১২-১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। অধিদফতর জানিয়েছে, দেশে এখন পর্যন্ত এক কোটি ৭৩ লাখ ৮১ হাজার ৮১২ শিক্ষার্থী টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছে। আর দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছে এক কোটি ৭৩ লাখ ৮২ হাজার ২৭২ জন। গত একদিনে ১৯৬ শিক্ষার্থী প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছে। আর দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিয়েছে ২৫৪ জন। তবে এখন পর্যন্ত কাউকে বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়নি।

আর পাঁচ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে এখন পর্যন্ত এক কোটি ৭১ লাখ ২০ হাজার ২৮৫ জনকে করোনা প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে। শুধু গত ২৪ ঘণ্টায় ফাইজারের বিশেষ এ টিকার ডোজ পেয়েছে এক লাখ ৭৩ হাজার ১২৮ শিশু। আর এখন পর্যন্ত দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছে আট নয় লাখ ৪৬ হাজার ৪২১ জনকে।

এদিকে দেশে এ পর্যন্ত পাঁচ লাখ ৫৬ হাজার ৬২৩ জন ভাসমান জনগোষ্ঠী টিকার আওতায় এসেছেন। তাদেরকে জনসন অ্যান্ড জনসনের সিঙ্গেল ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে। আর ১৪ হাজার ৩৩০ জনকে বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে।

শেয়ার করুন:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *