এগিয়ে আসছে ‘মোখা’, বাতাসের গতি ১৯০
উপকূলের দিকে এগিয়ে আসছে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’। ঝড়টি এখন (শনিবার দুপুরে) উপকূল থেকে ৬৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে।
যার কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৭০ কিলোমিটার। ঘূর্ণিঝড়টি দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ১৯০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
অধিদপ্তর। এ ছাড়া চট্টগ্রাম ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৮ নম্বর এবং মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৪ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
যার কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৭০ কিলোমিটার। ঘূর্ণিঝড়টি দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ১৯০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও আশপাশের এলাকায় অবস্থানরত অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখা উত্তর/উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর এবং আরো ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি দুপুরে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৭০৫ কিলোমিটার দক্ষিণ/দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ/দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৯৫ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল।
উপকূলীয় জেলা কক্সবাজারে ১০ নম্বর মহা বিপৎসংকেত দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়া চট্টগ্রাম ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৮ নম্বর এবং মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৪ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়টির অগ্রবর্তী অংশ ও বায়ুচাপ পার্থক্যের আধিক্যের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, বরিশাল, ভোলা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৫ থেকে ৭ ফুট অধিক উচ্চতার বায়ুতাড়িত জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।