১৩নং ওয়ার্ড আ’লীগের সম্মেলনে মনি সভাপতি, খোকন সাঃ সম্পাদক
খবর বিজ্ঞপ্তি
মহানগর আওয়ামী লীগের সম্মেলনকে সামনে রেখে ওয়ার্ড গুলির সম্মেলন শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে গত বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৪টায় ১৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলনে কোন প্যানেল না পড়ায় এস এম মোরশেদ আহমেদ মনিকে সভাপতি এবং জিয়াউল আলম খান খোকনকে সাধারণ সম্পাদক করে পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন দেয়া হয়।
এদিকে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ কে এম সানাউল্লাহ নান্নু। সম্মেলনে প্রথম অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম মোরশেদ আহমেদ মনি। সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল আলম খান খোকনের পরিচালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রিয় নেত্রী, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এমপি। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, খূলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সাবেক সংসদ সদস্য ও ১৪ দলের সমন্বয়ক আলহাজ্ব মিজানুর রহমান মিজান, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মো. ফারুক আহমেদ, মো. আশরাফুল ইসলাম, নির্বাহী সদস্য মো. শহিদুল ইসলাম, কাউন্সিলর শেখ মোশাররফ হোসেন, প্যানেল মেয়র আমিনুল ইসলাম মুন্না, প্রধান বক্তার বক্তৃতা করেন খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম বাশার। অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, প্যানেল মেয়র মেমরী সুফিয়া রহমান শুনু, কাউন্সিলর পারভীন আক্তার, শ্রমিক নেতা সরদার মোতাহার রহমান। সভাপতি তার সমাপনি বক্তব্যের মধ্যদিয়ে পুরাতন কমিটি ভেঙ্গে দেন। দ্বিতীয় অধিবেশনে খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি একেএম সানাউল্লাহ নান্নু সভার সভাপতিত্ব করেন।
এসময়ে অধিবেশনে কাউন্সিলরদের কাছে প্যানেলসহ প্রার্থীদের নাম চাওয়া হলে একটি মাত্র প্যানেল জমা পড়ায় এস এম মোরশেদ আহমেদ মনিকে সভাপতি এবং জিয়াউল আলম খোকনকে সাধারণ সম্পাদকসহ পূর্ণাঙ্গ কমিটিকে কাউন্সিলররা সর্বসম্মতিতে সমর্থন করেন। অনুমোদিত পূর্ণাঙ্গ কমিটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা হলেন সহ-সভাপতি এস এম খুরশিদ আহমেদ টোনা, দীপক কুমার দত্ত, ডা. প্রনব কান্তি সরকার, শেখ মো. মাহবুবুর রহমান, মো. সুলতান আহমেদ, এস এম আলমগীর হোসেন, মো. হেমায়েত উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে মো. আবুল কালাম আজাদ, মো. আকতার হোসেন, কাজী শহিদুল হক শুভ্র, আইন বিষয়ক সম্পাদক মো. হাফিজুর রহমান, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক মো. জালাল হোসেন পেয়াদা, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক শেখ ইউসুফ আলী, ত্রাণ ও সমাজ কল্যান সম্পাদক মো. আক্কাস আলী, দপ্তর সম্পাদক মো. জাকির হোসেন (চরের হাট), ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মো. আবুল বাশার, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. ইমাম হোসেন জোমাদ্দার, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মো. হায়দার আলী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জি. শরিফুল ইসলাম, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মোসাঃ নাসরিন আফরোজ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মো. রবিউল আউয়াল, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মো. হাবিবুর রহমান হবি, শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক মো. শাহাদত হোসেন (সাহান), শ্রম সম্পাদক মো. জাসুদ শেখ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মো. শামছুল হক, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা সম্পাদক ডা. মো. মতিউর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক যথাক্রমে মোল্লা ফরিদ আহমেদ, মো. ফকরুল আলম শেখ মো. শরিফুল ইসলাম, সহ দপ্তর সম্পাদক মো. ওবায়দুর রহমান, সহ প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শেখ শাহজাহান, কোষাধ্যক্ষ মো. মোজাম্মেল হক, নির্বাহী সদস্য একেএম সানাউল্লাহ নান্নু, মো.আলীউজ্জামান (আলী), কাজী নজরুল ইসলাম আক্কাস, শুভ্রাংশ শেখর দাস, নিখিল রঞ্জন দাস, মো. আলমগীর হোসেন (আলম), মো. আবু জাফর খান (বীর মুক্তিযোদ্ধা), কাজী সিরাজুল ইসলাম, মো. মুনসুর আলী (বীরমুক্তিযোদ্ধা), মো. জাকির হোসেন (নূরানীয়া জামে মসজিদ), মো. মশিউর রহমান, মো. গাউস মোল্লা, মো. মোস্তফা শিকদার (বাউল শিল্পী), মো. আব্দুল জলিল শেখ, মো. আলী আকবর, মো. নজরুল ইসলাম, মো. রফিকুল ইসলাম ডাবলু, মো. জামাল হোসেন, মো. আব্দুস সালাম, গাজী শহীদুল ইসলাম, মো. জামাল হোসেন (ডিজিএম), মো. আসলাম হোসেন, মো. মুন্নু শেখ, মো. ইউনুস মোড়ল, মো. ইউনুচ মোড়ল, মো. টুলু খাকী, মনোরঞ্জন কুমার দাস (মঞ্জু), মো. আব্দুল মান্নান (মান্নাফ), মো. হাবিবুর রহমান (বাবু), মো. বাবুল হোসেন ((চরের হাট, শেখ রাজু আহম্মেদ, এস এম নাসিম উদ্দিন, মো. আবুল কালাম আজাদ (আজাদ মোল্লা), মো. শাহদাত হোসেন, মো. নবীরুল ইসলাম, মো. উজ্জল শেখ। কমিটি আগামী তিন বছরের জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়।