রূপসা উপজেলা যুব মহিলা লীগ সভাপতির বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা প্রত্যাহারের দাবি
খুলনা জেলা যুব মহিলা লীগের বিবৃতি
খবর বিজ্ঞপ্তি
খুলনা জেলা যুব মহিলা লীগের সদস্য, রূপসা উপজেলা যুব মহিলা লীগের সভাপতি ও ১নং আইচগাতী ইউনিয়ন পরিষদের ৪নং ওয়ার্ডের সাধারণ সদস্য মোসাঃ আকলিমা খাতুন তুলি, তার স্বামী সরদার নুরুজ্জামান, ছেলে লিমনের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত ষড়যন্ত্রমূলক মামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন জেলা যুব মহিলা লীগের নেতৃবৃন্দ। একই সাথে মামলাটি প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ উল্লেখ করেন, ‘রূপসার আইচগাতী সিংহেরচর এলাকায় ইউনিয়ন পরিষদের ড্রেন নির্মাণের কাজে চাঁদা দাবি করে কাজ বন্ধ করে দেন আলমগীর হোসেন। ওই সময় শ্রমিকদের সাথে কথাকাটির এক পর্যায়ে নিচে পড়ে গিয়ে চোখের পাশে আঘাত লাগে তার। অথচ তিনি ঘটনাটাকে ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করে হামলার অভিযোগ তুলে মামলা দায়ের করেছেন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘বাদী আলমগীর হোসেন ও তার ছেলে শাওন আহমেদ শুভ একাধিক মামলার আসামী। গত নির্বাচনে আইচগাতী ইউপি সদস্য মোসাঃ আকলিমা খাতুন তুলির সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হওয়ার কারণে জনৈক আলমগীর হোসেন ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে এই মামলা দায়ের করেছেন। নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে মামলাটির প্রত্যাহারপূর্বক ষড়যন্ত্রকারীদের শাস্তি দাবি করেন।’
বিবৃতিদাতারা হলেন- খুলনা জেলা যুব মহিলা লীগের আহ্বায়ক এ্যাড. সেলিনা আক্তার পিয়া, যুগ্ম আহ্বায়ক মিসেস শারমিন রশীদ সীমা, এ্যাড. জেসমিন পারভীন জলি ও এ্যাড. মাহমুদা ফারজানা সেতু, ফুলতলা উপজেলার সভাপতি এ্যাড. আক্তারুন্নেসা তিতাস, ডুমুরিয়া উপজেলার সভাপতি মোসা: শিমু আক্তার, সাধারণ সম্পাদক বিভা বিশ্বাস, তেরখাদা উপজেলার সভাপতি নাসিমা কবির, বটিয়াঘাটা উপজেলার সভাপতি শ্যামলী মহলদার, কয়রা উপজেলার সভাপতি সুমাইয়া সুলতানা লতা, পাইকগাছা উপজেলার সভাপতি ময়না খাতুন, রূপসা উপজেলার সাধারণ সম্পাদক শারমিন সুলতানা রুনা, দিঘলিয়া উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মরিয়ম বেগম পপি, ফাতেমা তুজ জোহরা রূপা প্রমুখ।
দক্ষিণাঞ্চল প্রতিদিন/ এম জে এফ