January 11, 2025
আঞ্চলিক

যুদ্ধাপরাধীদের হাতে জাতীয় পতাকা দিয়ে খালেদা জিয়াই গণতন্ত্রকে হত্যা করেছিলো

মিছিল পূর্ব সমাবেশে আ’লীগ নেতৃবৃন্দ

 

খবর বিজ্ঞপ্তি

আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ বলেছেন, খালেদা জিয়া যুদ্ধাপরাধীর হাতে জাতীয় পতাকা দিয়ে গণতন্ত্রকে হত্যা করেছিলো। জিয়া-মোস্তাক গংয়েরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে শুধু গণতন্ত্রকে হত্যাই করেনি। তারা মানুষের বাকস্বাধীনতাকেও গলা টিপে হত্যা করেছিলো। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ জননেত্রী শেখ হাসিনা মানুষের বাক স্বাধীনতা, গণতন্ত্র এবং অধিকার ফিরিয়ে দিতে দেশে ফিরে আসেন। তিনি দেশের প্রতিটি গ্রামে গঞ্জে ঘুরে ঘুরে দেশ ও দলকে সুসংগঠিত করেছেন। ২০০১ সালে ভোট কারচুপির মাধ্যমে আওয়ামী লীগের বিজয়কে ছিনিয়ে নিয়ে গণতন্ত্র হরণ করে। তখন দেশরতœ জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মানুষকে সাথে নিয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আন্দোলন সংগ্রাম শুরু করেন। সেই আন্দোলন ফসল হিসেবে এদেশের মানুষ ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন ১৪ দল রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা গ্রহণ করেন। উদ্ধার হয় গণতন্ত্র, মানুষ ফিরে পায় তাদের বাক স্বাধীনতা। সেই ধারাবাহিকতায় দেশরতœ জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে চলেছে দেশ ও উন্নয়ন। এই উন্নয়ন ও গণতন্ত্রকে স্থায়ী করতে সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে।

গতকাল সোমবার বিকাল সাড়ে ৩টায় দলীয় কার্যালয় চত্বরে অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার দিবসের মিছিল পূর্ব আলোচনা সভায় নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন। জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি এ্যাড. কাজী বাদশা মিয়ার সভাপতিত্বে নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা। মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, আওয়ামী লীগ নেতা এ এফ এম মাকসুদুর রহমান, বেগ লিয়াকত আলী, এ্যাড. নবকুমার চক্রবর্তী, তসলিম আহমেদ আশা, কাউন্সিলর জেড এ মাহমুদ ডন, অধ্যা. আশরাফুজ্জামান বাবুল, শফিকুর রহমান পলাশ, এস এম হাফিজুর রহমান হাফিজ, এস এম আসাদুজ্জামান রিয়াজ। এসময়ে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগ নেতা বি এম এ সালাম, কামরুজ্জামান জামাল, এ্যাড. আইয়ুব আলী শেখ, অধ্যা. নিমাই চন্দ্র রায়, এ্যাড. ফরিদ আহমেদ, এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, হাফেজ মো. শামীম, এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলাম, সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, কাউন্সিলর ফকির মো. সাইফুল ইসলাম, কাউন্সিলর শেখ মোশাররফ হোসেন, কাউন্সিলর শামছুজ্জামান মিয়া স্বপন, আবুল কাশেম ডাবলু, শেখ আলী আকবর, অসীত বরণ বিশ্বাস, মানিকুজ্জামান অশোক, আবুল কাশেম মোল্লা, রনজিত কুমার ঘোষ, জামিল খান, শেখ শাহাজালাল হোসেন সুজন, এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল, জিয়াউল ইসলাম মন্টু, ফেরদৌস হোসেন লাবু, মঈনুল ইসলাম নাসির, চ. ম. মুজিবর রহমান, জামিরুল হুদা জহর, শেখ আবিদ উল্লাহ, চৌধুরী মিনহাজ উজ জামান সজল, মাহাবুবুল আলম বাবলু মোল্লা, মুন্সি আইয়ুব আলী, আব্দুল হাই পলাশ, নজরুল ইসলাম, মো. শিহাব উদ্দিন, মো. মোতালেব মিয়া, এমরানুল হক বাবু, এ্যাড. শামীম মোশাররফ, ফয়েজুল ইসলাম টিটো, আতাউর রহমান শিকদার রাজু, মীর মো. লিটন, হাসান ইফতেখার চালু, সরদার আব্দুল হালিম, অহিদুজ্জামান পলাশ, শেখ মো. ফারুক হোসেন, মুন্সি নাহিদুজ্জামান, মো. আমির হোসেন, এস এম আকিল উদ্দিন, কাজী কামাল হোসেন, এম পল্টু, রোজী ইসলাম নদী, মো. আব্দুল কাদের শেখ, নজরুল ইসলাম দুলু, সওকাত হোসেন, অভিজিৎ চক্রবর্তী দেবু, ুকবির পাঠান, তাজুল ইসলাম, মোস্তফা শিকদার, কাজী ইব্রাহিম মার্শাল, মহিদুল ইসলাম মিলন, মেহেদী হাসান মোড়ল, রাশেদুল ইসলাম রাশেদ সহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। সভা শেষে বিশাল এক মিছিল নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।

 

শেয়ার করুন:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *