বৈশ্বিক খাদ্য সংকট আরও গভীর হতে পারে
করোনা মহামারি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে চলতি বছরের তৃতীয় ও চতুর্থ অংশে (সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর) বৈশ্বিক খাদ্য সংকট আরও গভীর হতে পারে। এই সংকটে লাভ দেখছেন থাইল্যান্ডের রপ্তানিকারকরা।
ফেডারেশন অব থাই ইন্ডাস্ট্রিজ চেয়ারম্যান ক্রিয়েংক্রাই থিয়েনুকুল বলেছেন, খাদ্য রপ্তানিতে ভারত, সার্বিয়া, কাজাখস্তান, কসোভো ও মিশর বিধিনিষেধ আরোপ করায় বিশ্বের অনেক দেশেই খাদ্য সংকট প্রকটভাবে দেখা দেবে। এমন পরিস্থিতিতে থাইল্যান্ডের খাদ্যশিল্প লাভবান হবে। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, খাদ্য ঘাটতির মধ্যে ক্রয় আদেশ বাড়তে শুরু করেছে। বৈশ্বিক চাহিদা মেটানোর জন্য থাইল্যান্ডের খাদ্য কারখানাগুলো বিভিন্ন কাঁচামাল প্রস্তুত করছে বলেও জানান তিনি।উল্লেখ্য, রাশিয়া ও ইউক্রেন বিশ্বের অন্যতম প্রধান খাদ্যশস্য রপ্তানি কারক দেশ। রাশিয়া গত ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন আক্রমণ করার পর দুই দেশ থেকে গম রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। সূত্র: ব্যাংকক পোস্ট