বিভিন্ন স্থানে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত
কয়রা : কয়রায় যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি পালন উপলক্ষ্যে গত ২৬ মার্চ সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বরে স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পন করেন উপজেলা প্রশাসন, উপজেলা পরিষদ, কয়রা থানা পুলিশ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও তাদের বিভিন্ন সহযোগি সংগঠন, কয়রা উপজেলা প্রেসক্লাব, কয়রা আইনজীবি সমিতি, কয়রা সরকারি মহিলা কলেজ, কপোতাক্ষ মহাবিদ্যালয়, গীতাঞ্জলী সংগীত একাডেমি, মানবকল্যান ইউনিট, উত্তরচক কামিল মাদ্রাসা, কয়রা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটি, জলবায়ু পরিষদসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন। আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, কুচকাওয়াজ, ক্রীড়া অনুষ্ঠান শেষে বেলা ১১ টায় উপজেলা পরিষদ চত্বরে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার শিমুল কুমার সাহার সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মোঃ আক্তারুজ্জামান বাবু। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এস এম সুলতান মাহমুদের পরিচলনায় আলোচনা সভায় বক্তৃতা করেন কয়রা থানা অফিসার ইনচার্জ তারক বিশ্বাস, উপজেলা কৃষি অফিসার এস এম মিজান মাহমুদ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার আলহাজ এ্যাড. কেরামত আলী, আমাদী ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আমির আলী গাইন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আঃ রহমান সানা, নুরমোহাম্মাদ সানা, সরদার মাহবুবুর রহমান, এস এম রুহুল আমিন প্রমুখ। বিকেলে উপজেলা পরিষদ মাঠে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ শেষে সন্ধ্যায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন স্থানীয় জনসাধারন। অপরদিকে সকাল ১০টায় কয়রা উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে দলীয় কার্যালয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জি এম মোহসিন রেজার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কয়রা-পাইকগাছার সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মোঃ আক্তারুজ্জামান বাবু। অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা সহ আওয়ামীলীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
দাকোপ : দাকোপে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত হয়েছে। ২৬ শে মার্চ মঙ্গলবার সকাল ৬ টায় জাতীয় স্মৃতি সৌধে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে পুষ্পস্তবক অর্পন করা হয়। পরে পর্যায়ক্রমে চালনা পৌরসভা, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, উপজেলা আ’লীগ,জাতীয় পার্টি, বিএনপি,দাকোপ প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন, বেসরকারী সংস্থার পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পন করা হয়। সকাল ৭ টায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে মাল্যদান এবং সকল সরকারী ও বেসরকারী ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। সকাল ৮টায় উপজেলা পরিষদ মাঠে সারা দেশের ন্যায় জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশীত হয়। পরে পুলিশ, আনসার, ভিডিপিসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে কুচকাওয়াজের সালাম গ্রহণ, জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি দাকোপ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শেখ আবুল হোসেন। এ সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তী মোঃ আবদুল ওয়াদুদ, থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ মোঃ মোকাররম হোসেন। এরপর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আবদুল ওয়াদুদের সভাপতিত্বে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। বেলা ১১টায় ক্রীড়া ও শিশু শিক্ষার্থীদের মধ্যে চিত্রাংকন প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়। বিকালে উপজেলা পরিষদ মাঠে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ ও মনোঙ্গ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
পাইকগাছা : পাইকগাছায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস- ২০১৯ উদযাপিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে সোমবার প্রত্যুষে উপজেলা প্রশাসন, উপজেলা পরিষদ, সংসদ সদস্যের পক্ষে, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, পৌরসভা, থানা, লোনাপানি কেন্দ্র, আ’লীগ, বিএনপি, জাকের পার্টি, কমিউনিস্ট পার্টি, পাইকগাছা কলেজ, ফসিয়ার রহমান মহিলা কলেজ, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, আইনজীবী সমিতি, প্রেসক্লাব, মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম, বনানী সংঘ, শিব্সা সাহিত্য অঙ্গন, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ, ষোলআনা ব্যবসায়ী সমিতি, চিংড়ি বিপনন সমবায় সমিতি সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পন করা হয়। এরপর সকাল সাড়ে ৮ টায় পাইকগাছা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় সংগীত পরিবেশন স¤প্রচার, কুচকাওয়াজ, দূর্নীতি বিরোধী ডিসপ্লে, পোস্টার প্রদর্শন, শপথ বাক্য পাঠ ও শরীরচর্চা প্রদর্শন করেন মুুক্তিযোদ্ধা, পুলিশ, আনসার ও ভিডিপি, রোভার, স্কাউটস, গালর্স গাইড ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। সকাল ১০টায় উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে শিশুদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চিত্রাংকন ও রচনা প্রতিযোগিতা, ১১ টায় মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়, বিকাল সাড়ে ৪ টায় সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে উপজেলা প্রশাসন একাদশ বনাম পৌর একাদশের মধ্যে প্রীতি ফুটবল ও সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মহিলাদের ক্রীড়া ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুলিয়া সুকায়নার সভাপতিত্বে দিনব্যাপি পৃথক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাডঃ স ম বাবর আলী। বিশেষ অতিথি ছিলেন, পৌর মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইব্রাহীম, প্রাক্তন যুগ্ম-সচিব খলিলুর রহমান কাগুজী, ওসি এমদাদুল হক শেখ, ওসি (তদন্ত) রহমত আলী, সাবেক উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শেখ শাহাদাৎ হোসেন বাচ্চু। উপস্থিত ছিলেন, আ’লীগনেতা গাজী মোহাম্মদ আলী, মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ, সুবোল চন্দ্র মন্ডল, আব্দুর রাজ্জাক মলঙ্গী, মেয়র পতœী ফাতেমা জাহাঙ্গীর, অধ্যক্ষ রবিউল ইসলাম, মিহির বরণ মন্ডল, প্রধান শিক্ষক অজিত কুমার সরকার, আবুল হোসেন সেখ, প্রাক্তন অধ্যক্ষ রমেন্দ্রনাথ সরকার, প্রাক্তন অধ্যাপক জিএমএম আজাহারুল ইসলাম, প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক সুরাইয়া বানু, বিএনপি নেতা ডাঃ আব্দুল মজিদ সহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, মুক্তিযোদ্ধা, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা রেজাউল করিম, এ্যাডঃ শফিকুল ইসলাম কচি, প্রভাষক ময়নুল ইসলাম, লুৎফা ইসলাম, মাসুদুর রহমান মন্টু, রেবা আক্তার কুসুম ও বজলুর রহমান।
ঝিনাইদহ : ঝিনাইদহে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত হয়। দিবসটি পালন উপলক্ষে সোমবার দিনের প্রথম প্রহরে দলে দলে মানুষ ঝিনাইদহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাশে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি ফলকে শ্রদ্ধা জানান ও আওয়ামীলীগের দলীয় নেতৃবৃন্দ প্রেরণা-৭১ এ শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিফলকে পুস্পমাল্য অর্পণ করেন। জাতীয় দিবসে সকাল সাড়ে ৬টায় শহরের চুয়াডাঙ্গা বাসষ্ট্যান্ডে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাশে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি ফলকে এ উপলক্ষ্যে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ ও জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল হাই এমপি পুস্পমাল্য অর্পন করেন।
পর্যায়ক্রমে পুলিশ সুপার মো: হাসানুজজান,জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কনক কান্তি দাস, সিভিল সার্জন ডাক্তার রাশেদা সুলতানা, পৌর মেয়র সাইদুল করিম মিন্ট, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাম্মী ইসলাম, অনির্বান প্রি-ক্যাডেট স্কুল পরিচালক বিনয় কৃষ্ণ বিশ্বাস ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। এছাড়াও ঝিনাইদহ প্রেসক্লাব এর পক্ষ থেকে শহীদ মিনারের পাশে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি ফলকে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন প্রেসক্লাবের সভাপতি এম রায়হান, সাধারণ সম্পাদক সাধারন সম্পাদক মাহমুদ হাসান টিপুসহ নেতৃবৃন্দ।
এরপর সদর উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল আলিম, জেলা আইনজীবী সমিতি, আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, বিএনপি, জাসদ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ, ছাত্রলীগ, যুবদল, ছাত্রদলসহ সিও, উন্নয়ন ধারা, শেল্টার সমাজ কল্যান সংস্থা, এডাব, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের মানুষ শহীদ মিনারের পাশে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি ফলকে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন। মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি ফলকে পুস্পমাল্য অর্পন শেষে সকাল সাড়ে আটটায় বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান স্টেডিয়ামে কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ ও পুলিশ সুপার মো: হাসানুজজান সালাম গ্রহন করেন।
কলারোয়া : কলারোয়ায় মহান মুক্তিযুদ্ধে অসীম সাহসী যোদ্ধা ও শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন করা হয়েছে। কলারোয়া উপজেলাব্যাপী যথাযোগ্য মর্যাদা ও নানান কর্মসূচিতে পালিত হয় জাতীয় এ দিবসটি।
উপজেলা প্রশাসনসহ বিভিন্ন শিক্ষা ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান এবং রাজনৈতিক দলগুলো দিবসটি পালন করে। ২৬ মার্চ প্রত্যুষে কলারোয়া ফুটবল ময়দান সংলগ্ন মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ ‘স্বাধীনতা’র পাদদেশে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, উপজেলা পরিষদ, উপজেলা প্রশাসন, থানা পুলিশ, কলারোয়া প্রেসক্লাব, রিপোর্টার্স ক্লাব, আ.লীগ, উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটিসহ বিভিন্ন সামাজিক, শিক্ষা ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান এবং সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও কর্মকর্তারা।
এসময় ফুলে ফুলে ছেয়ে যায় স্মৃতিস্তম্ভ। পরে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ, কবর জিয়ারত করা হয়। সকাল ৮টায় কলারোয়া ফুটবল মাঠে আনুষ্ঠানিক জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। এরপর সেখানে বিভিন্ন শিক্ষা ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান কুচকাওয়াজ, শরীরচর্চা প্রদর্শনী ও শিক্ষার্থীদের ক্রীড়া অনুষ্ঠান, এবং মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। বেলা ১১টার দিকে উপজেলা পরিষদ চত্বরে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধানা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরএম সেলিম শাহনেওয়াজের সভাপতিতে¦ অনুষ্ঠানে যুদ্ধকালীন কমান্ডার আব্দুল গফফার, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার গোলাম মোস্তফা, ডেপুটি কমান্ডার আবুল হোসেন, সাংগঠনিক কমান্ডার সৈয়দ আলি, মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন, কলারোয়া সরকারি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ প্রফেসর আবু নসর, কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মনিরুজ্জামান বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ও উপস্থিত ছিলেন-কলারোয়া পাবলিক ইনস্টিটিউট’র সাধারণ সম্পাদক এড. শেখ কামাল রেজা, কলারোয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি আজাদুর রহমান খান চৌধুরী, কলারোয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শেখ জুলফিকারুজ্জামান জিল্লু, কলারোয়া পৌরসভা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জুলফিকার আলী ও প্রধান শিক্ষক রাশেদুল হাসান কামরুল, বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ কর্মচারীর ইউনিয়নের কলারোয়া শাখার পক্ষ থেকে সাতক্ষীরা জেলার কার্যকারী সভাপতি আলি হোসেন, গ্রাম পুলিশ আব্দুল মালেক, জাহাঙ্গীর হোসেন, জাকির হোসেন, কৃষ্ণপদ দাস, শহিদুল ইসলাম, রমেশ চন্দ্র, বাপ্পি, আবু সাইদ, অজিবার রহমান,কলারোয়া খ্রীষ্টান এসোসিয়েশনের সভাপতি মিঃ প্রশান্ত মন্ডল, সহ-সভাপতি মিঃ আনন্দ মাইকেল সরকার, মিঃ মার্টিন, সাধারণ সম্পাদক মিঃ রনজিত মন্ডল, সাংগঠনিক সম্পাদক মিঃ কালু মিত্র, সদস্য শিমন মন্ডল প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন উপজেলা সমাজসেবা অফিসার শেখ ফারুক হোসেন। বিকেলে ফুটবল মাঠে উপজেলা প্রশাসন ও সুধিজন একাদশের মধ্যে প্রীতি ফুটবল ম্যাচে ও সন্ধ্যায় উপজেলা পরিষদ চত্বরে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এছাড়া উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে অনরূপভাবে দিবসটি উদযাপিত হয়েছে বলে জানা গেছে। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনও নানান কর্মসূচিতে দিবসটি পালন করে।