January 19, 2025
খেলাধুলা

বাম হাতিদের বিরুদ্ধে বোলিং উপভোগ করেন বোল্ট

গতিতে পরাস্ত করে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ গুঁড়িয়ে দিতে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন নিউ জিল্যান্ড পেসার ট্রেন্ট বোল্ট। শুরুতেই তামিম-সৌম্যকে ফেরানো এই পেসারের হাতে উঠেছে ম্যাচ সেরার পুরস্কারও।

বাংলাদেশকে ১৩১ রানের মধ্যে বেধে ফেলার পর দল জিতেছে ৮ উইকেটে। সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখা বোল্টের মুখে ম্যাচ শেষে তৃপ্তির হাসি।

বোল্ট ইনিংসের প্রথম বলেই ভড়কে দিয়েছিলেন তামিম ইকবালকে। ওই ওভারেই ছয়-চার মেরে তামিম ভালো কিছুর ইংগিত দেন। কিন্তু বেশিদূর যেতে পারেননি। এই বোল্টের বলেই পরাস্ত হন। ব্যক্তিগত ১৯ রানে বোল্টের বলে এলবিডব্লিউ হন বাংলাদেশ অধিনায়ক।

তামিমকে আউট করা নিয়ে ম্যাচ শেষে মুখ খুলতে হয় বোল্টকে। জানান বাম হাতিদের বিরুদ্ধে বোলিং করতে পছন্দ করেন তিনি।

বোল্ট বলেন, ‘তামিমের বিপক্ষে আমি কিছু ম্যাচ খেলেছি। বাহাতিদের বিপক্ষে বোলিং করা আমি উপভোগ কর। বলের সুইং করা দেখাটা সুন্দর ছিল। শুরতেই দুটি উইকেট পাওয়া ও মিডল অর্ডারে চাপ বজায় রাখার ব্যাপারটা সন্তুষ্টির’।

টস জেতায় ম্যাচে দারুণ সহায়তা করেছে বলে মনে করেন বোল্ট।

‘টস জেতাটা অবশ্যই ভালো কাজে দিয়েছে। সকালে বোলিং করাটাও ছিল ভালো সুযোগ। আমি ভেবেছি পেসাররা ভালো জায়গায় বল ফেলবে। আমরা শুরুতেই আলোচনা করেছি হাতের নাগালের মধ্যে রাখার। যাতে করে ম্যাচ আমাদের থেকে বেরিয়ে যায়।  সবকিছু মিলিয়ে বোলিংয়ে দারুণ পারফরম্যান্স ছিল’।

৮ ওভার ৫ বল করে বোল্ট ২৭ রান দিয়ে নিয়েছেন ৪ উইকেট। শুরুতে তামিম-সৌম্যকে ফেরানোর পর শেষে ফেরান তাসকিন-হাসানকে। সামনের ম্যাচগুলোতেও বোল্ট যে বাংলাদেশের বড় বাধা হবে এটা বলার অপেক্ষা রাখে না।

শেয়ার করুন:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *