বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
সোমবার (৩ মে) সচিবালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠক থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় তিনি সাংবাদিকদের একথা বলেন
করোনা ভাইরাসের কারণে বর্তমানে সীমান্ত বন্ধ রাখার যে সিদ্ধান্ত হয়েছে তা পরিবর্তন হচ্ছে না জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বর্ডার যেভাবে বন্ধ করা আছে, তা বন্ধ থাকবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সীমান্তগুলো বন্ধ থাকবে।
তিনি বলেন, ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ সংক্রমণ এবং মৃত্যু হচ্ছে বিভিন্ন সিটি করপোরেশন এলাকায়। কাজেই এই অঞ্চলগুলোয় কঠোর নজরদারির আওতায় রাখা হবে।
আগের ঘোষণা অনুযায়ী বাংলাদেশ-ভারত স্থলসীমান্ত ৯ মে পর্যন্ত বন্ধ। এবার সেটা অনির্দিষ্টকালের জন্য করে দেওয়া হলো।
মন্ত্রী বলেন, সরকার চীন থেকে যে টিকা কিনতে চায় সেগুলো আসতে আরও কিছুটা সময় লাগবে। চীন আমাদের বলেছে পাঁচ লাখ ডোজ টিকা উপহার হিসেবে দেবে। হয়তো ১০ তারিখের মধ্যে বাংলাদেশে আসতে পারে। আর অন্য যে অংশটুকু আমরা কিনতে চাই, সেটা আসতে একটু সময় লাগবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, চীন থেকে আরও টিকা কেনার জন্য প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে। চীনের পক্ষ থেকে প্রস্তাব পাঠালেই টিকা কেনার আলোচনা শুরু হবে। আমাদের অনেক টিকা লাগবে। আমরা চীনের টিকা ৪-৫ কোটি ডোজ হলেও নেবো।
তিনি বলেন, রাশিয়ার সঙ্গেও আমাদের আলোচনা হয়েছে। তারা টিকা দিতে চায়, উৎপাদনও করতে চাচ্ছে। আমরা দু’টি দেশের সঙ্গেই কথা বলে রাখছি।