বঙ্গবন্ধুর মুক্তির মধ্যদিয়ে বাঙালি পরিপূর্ণ স্বাধীনতার স্বাদ পায়
আলোচনা সভায় এস এম কামাল
খবর বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রিয় কার্যনির্বাহী সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন বলেছেন, বঙ্গবন্ধু’র জন্ম হয়েছিলো বলেই বাংলাদেশের জন্ম হয়েছিলো। বঙ্গবন্ধু শিশুকাল থেকেই দেশ মাতৃকার জন্য তাঁর জীবন যৌবন বিলিয়ে দিয়েছিলেন। ১৯৭১ সালে তিনি বাঙালির মুক্তির ডাক দিয়েছিলেন। সেই ডাকে নিরস্ত্র বাঙালি একটি সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ে মাত্র নয় মাসে শত্রæমুক্ত করে বাংলাকে। স্বাধীনতা অর্জিত হয় বাঙালির। অপর দিকে স্বাধীনতার ডাক দেয়ায় বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে পাকবাহিনী। দীর্ঘ নয় মাস কারাগারে বন্দি থাকার পরে ৮ জানুয়ারি তিনি মুক্তলাভ করে লন্ডন ও ভারত হয়ে ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। বাঙালি ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জন করলেও পূর্ণ স্বাধীনতা পায়নি। বঙ্গবন্ধুর মুক্তির মধ্যদিয়ে বাঙালি পরিপূর্ণ স্বাধীনতার স্বাদ পায়।
গতকাল শুক্রবার বাদ মাগরিব দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, খুলনা জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শেখ হারুনুর রশীদ, মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা, জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সুজিত অধিকারী, আকতারুজ্জামান বাবু এমপি। সভা পরিচালনা করেন, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাবেক দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ। আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগ নেতা এ্যাড. চিশতি সোহরাব হোসেন শিকদার, এ্যাড. কাজী বাদশা মিয়া, কাজী এনায়েত হোসেন, এ্যাড. এম এম মুজিবর রহমান, মল্লিক আবিদ হোসেন কবীর, শেখ সিদ্দিকুর রহমান, এ্যাড. রজব আলী সরদার, আবুল কালাম আজাদ কামাল, কামরুজ্জামান জামাল, শ্যামল সিংহ রায়, মকবুল হোসেন মিন্টু, এ্যাড. ফরিদ আহমেদ মোল্লা, জোবায়ের আহমেদ খান জবা, এ্যাড. খন্দকার মজিবর রহমান, এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, প্যানেল মেয়র আলী আকবর টিপু, অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, কাজী শামীম আহসান, অধ্যা. মিজানুর রহমান, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন খান, বিরেন্দ্র নাথ ঘোষ, হাফেজ মো. শামীম, এ্যাড. মো. শাহ আলম, মো. মফিদুল ইসলাম টুটুল, শেখ নুর মোহাম্মদ, মো. শাহাজাদা, আব্দুল্লাহ হারুন রুমি, এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলাম, তসলিম আহমেদ আশা, অধ্যা. রুনু ইকবাল, মো. তারিকুল আলম খান, কাজী জাহিদুল ইসলাম, এ্যাড. রবিন্দ্র নাথ মÐল, জয়ন্তী রানী সরদার, নুর এ আলম জোয়াদ্দার, অসিত বরণ বিশ্বাস, এ্যাড. সরদার আনিছুর রহমান পপলু, বিএম জাফর, রনজিত কুমার ঘোষ, শেখ পীর আলী, সফিকুর রহমান পলাশ, শেখ মো. আবু হানিফ, শেখ মো. ফারুক হাসান হিটলু, মালিক সরোয়ার উদ্দিন, মো. মোতালেব হোসেন, পারভেজ হাওলাদার, ইমরান হোসেন, সাব্বির হোসেন শুভ, চ.ম মুজিবর রহমান, শেখ আব্দুল আজিজ, মো. মোতালেব মিয়া, শেখ মো. রুহুল আমিন, সরদার আব্দুল হালিম, মীর মো. লিটন, আঞ্জুমানোয়ারা বেগম, কাউন্সিলর কনিকা সাহা, মনিরুজ্জামান সাগর, মুন্সি নাহিদুজ্জামান, এস এম হাফিজুর রহমান হাফিজ, কাজী কামাল হোসেন, বি এম কামরুজ্জামান, আব্দুল জলিল তালুকদার, হাবিবুর রহমান দুলাল, আলী আকবর মাতুব্বর, এ্যাড. জেসমিন সুলতানা জলি, কবীর পাঠান, মাহমুদুর রহমান রাজেস সহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী।