নগরীতে শিশু ধর্ষণকারীদের চিহ্নিত করে বিচারের দাবিতে স্মারকলিপি
খবর বিজ্ঞপ্তি
দীর্ঘ নয়দিন অতিবাহিত হলেও সাত বছরের শিশু ধর্ষনকারীকে চিহ্নিত করে আজও গ্রেফতার করা হয়নি। বরং প্রতিদিন পত্রিকা খুললেই ধর্ষণ, নির্যাতন, বিয়ের প্রলোভনসহ নানা অপরাধ বাড়ছে। প্রকৃত আসামীরা ধরা ছোয়ার বাইরে থাকায় অপরাধ প্রবনতা বাড়ছে। শিশুদের মোবাইলের যথাযথ ব্যবহার শেখাতে হবে। কোনভাবে যেন প্রযুক্তিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে না পারে। নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের যথার্থ প্রয়োগ করতে হবে। অপরাধী যেন কোনভাবে সমাজের কাউর কাছে আশ্রয় না পায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। নারীকে সাবলম্বী হতে হবে। নীতি ও নৈতিক শিক্ষার উপর জোর দিতে হবে।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার সরদার রকিবুল ইসলামের নিকট স্মারকলিপি পেশকালে জনউদ্যোগ, খুলনার নারী সেলের নেতৃবৃন্দ একথা বলেন। গতকাল রবিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় জনউদ্যোগ, খুলনার নারী সেলের উদ্যোগে কেএমপি কার্যালয়ে গিয়ে নগরীর টুটপাড়া মহিরবাড়ি খালপাড়া এলাকায় সাত বছরের শিশু ধর্ষণকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেফতার ও বিচারের আওতায় আনার দাবিতে স্মারকলিপি পেশ করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জনউদ্যোগ, খুলনার নারী সেলের আহবায়ক এ্যাডঃ শামীমা সুলতানা শীলু, প্রফেসর ডা. সৈয়দা লুৎফুন নাহার নীলা, মহিলা পরিষদের নেত্রী ইসরাত আরা হীরা, আফরোজা জেসমিন বীথি, জেসমিন সুলতানা লাজু, বেদৌরি আফরোজা ও জনউদ্যোগ, খুলনার সদস্য সচিব মহেন্দ্রনাথ সেন প্রমুখ। স্মারকলিপি পেশকালে নেতৃবৃন্দ পার্কগুলোতে সামাজিক নিয়মকানুন বজায় থাকে সেইদিকে নজর দেওয়ার আহবান জানান। অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার সরদার রকিবুল ইসলাম বিষয়গুলো শুনে তাৎক্ষনিক কিছু বিষয়ে দ্রæত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন।