দাকোপে মৎস্য ঘেরের বিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের নামে মামলার তদন্ত সম্পর্ন।
দাকোপ প্রতিনিধি
দাকোপে বসতভিটা সংলগ্ন মৎস্য ঘেরে জোর পূর্বক মাছ ধরে নেওয়ার ঘটনা কথা উল্লেখ করে খুলনা বিজ্ঞ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে প্রতিপক্ষের নামে মামলার তদন্ত সম্পর্ন হয়েছে।
এলাকাবাসী ও ভুক্তভোগী অভিযোগ সুত্রে জানাযায়, চালনা পৌরসভার পার চালনা গ্রামের মৃত অমূল্য রায়ের পুত্র দেবব্রত রায় ও পুত্র দীর্ঘ দিন আগে একটি উইল থেকে ২.২৫ একর জমি কোবলা দলিল করে। একই এলাকার মৃত রনজিত মজুমদারের পুত্র শশাংকর মজুমদার গং পূর্বে থেকে ঐ সম্পতি বাপ-দাদার বাদা কাটা সম্পতি যা ওয়ারেশ সুত্রে ভোগ দখল করে আসছেন। কিš‘ প্রতিপক্ষ দেবব্রত রায় ২০০৩ সালে খুলনার দাকোপ সহকারী বিজ্ঞ জজ আদালতে শশাংকর মজুমদার গংদের নামে একটি বাটোয়ারা মামলা শ্রেনীভুক্ত করেন। যার নং-২১/০৩। পরবর্তিতে শশাংকর মুজমদার গং ২৫/০৩/১৮ ইং- তারিখে উক্ত বাটোয়ারা মামলা বিরদ্ধে স্ট্রেটর প্রাপ্ত হন। এবং পরে শশাংকর মুজমদার গং ১৮/৪ নং মিস মোকদ্দায় বিজ্ঞ আদালতে নিষেধাজ্ঞা আবেদন করলে বিজ্ঞ আদালত থেকে নিষেধাজ্ঞা আদেশ প্রাপ্ত হয়। গত ২৮ জানুয়ারী দেবব্রত রায় তার মৎস্য ঘেরে জোর পূর্বক মাছ ধরার কথা উল্লেখ করে প্রতিপক্ষের নামে খুলনা বিজ্ঞ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে নিজে বাদী হয়ে শশাংকর মজুমদারসহ ৪ জনের নাম উল্লেখ করে সি আর ১৩/১৯ একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এ ঘটনায় বিজ্ঞ আদালত অভিযোগ গ্রহন করে চালনা এম এম কলেজের অধ্যক্ষ অসিম কুমার থান্দারের উপরে উক্ত মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেন। গত ৯ মার্চ শনিবার বেলা ১১ টায় চালনা এম এম, কলেজের অধ্যক্ষ অসিম কুমার থান্দার ঘটনা¯’লে উপ¯ি’ত হয়ে মামলার বাদী-বিবাদীসহ স্বাক্ষীদের কাছে ঘটনা সম্পকে শুনানী করে তদন্ত সম্পর্ন করেন। এ বিষয় শশাংকর মজুমদারের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, বিজ্ঞ আদালত কর্তৃক নিষেধাজ্ঞা আদেশের তারিখ হতে উক্ত মৎস্য ঘেরে তিনি দখলে আছে এবং মৎস্য ঘেরে মাছ চাষাবাদ করছেন। এ সম্পতি তার ওয়ারেশ সুত্রে পাওযা। তার বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষ মৎস্য ঘেরে মাছ ধরার মিথ্যা মামলা দেওয়ার কথা উল্লেখ করেন তিনি। এ ব্যাপারে মামলার বাদী দেবব্রত রায়ের সাথে কথা হলেন তিনি বলেন ২৫ বছর পূর্ব থেকে তিনি ও তার পুত্র কবলা দলিল মূলে ২.২৫ একর জমির উপর বসতভিটা ও মৎস্য ঘের করে ভোগদখলে আছেন।