তেরখাদায় জাল তঞ্চকী পর্চা তৈরী করে জমি বিক্রয়ের অভিযোগ
তেরখাদা প্রতিনিধি
তেরখাদা উপজেলার মধুপুর ইউনিয়নের ৩০নং কোলা মৌজা অধীন ডিপি ২১৫ নং খতিয়ানের রেকর্ডী মালিক মৃত সালাম মোল্যার জমি জাল তঞ্চকী ভাবে অন্য নামে পর্চা তৈরী করে জমি বিক্রয়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ভুক্তভোগী বাবু মোল্যার তথ্য মতে জানা যায়, কোলা পাটগাতী মৌজার সি, এস রেকর্ডীয় মালিক সৃষ্ঠিধর ও কামিনী দাসীর নিকট থেকে ২০৬০ ও ২৬৮ নং কবলা দলিলমুলে আঃ সালাম মোল্যা খরিদসুত্রে আটা আনা অংশ প্রাপ্ত হন এবং আজিজ মোল্যা সৃষ্ঠিধর ও কামিনী দাসীর নিকট থেকে অন্যান্য কবলায় আটা আনা অংশ প্রাপ্ত হন কিন্তু আজিজ মোল্যা তার জীবনদশায় নিজ নামীয় সম্পূর্ন একই এলাকার জনৈক ইকরাম হোসন গং দের নিকট বিক্রয় করে নিঃসত্ববান হন। সালাম মোল্যা মৃত্যুান্তে সি, এস রেকর্ডীয় মালিক একই থাকায় আজিজ মোল্যার ওয়ারেশগন জাল তঞ্চকী ভাবে উক্ত ডিপি ২১৫ নং খতিয়ানের জমির পঁচা আজিজ মোল্যার নামে তৈরী পূর্বক বিক্রয় করা সড়যন্ত্র করে গত ০৯/০৫/২০১৯ তারিখে তেরখাদা সাবরেজিষ্ট্রি অফিসের ৬৫৩ নং কবলায় জালিয়াতি চক্রের হোতা ইকরাম হোসেন তার স্ত্রী লতিফা বেগমের নামে দলিল করে নেয়। এবিষয় আঃ সালাম মোল্যার ওয়ারেশগন তেরখাদা সাব রেজিষ্ট্রি অভিসের সাব রেজিষ্টার কর্মকর্তা আকরাম হোসাইন রিয়াজ বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
এ বিষয়ে গণমাধ্যমকর্মী সাব রেজিষ্ট্রারের কাজে জানতে চাইলে তিনি জানান, এ বিষয় আমার দপ্তরে একটি লিখিত অভিযোগ আসেছে যার সত্যতা পাওয়া যাবে বলে জানান তিনি আরো বলেন, এ অভিযোগের সত্যতা পেলে জালিয়াতি চক্রের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং তিনি জালচক্রের সকল দাখিলা পর্চা নকল টিকিট জব্দ করে রেখেছে।
এ বিষয়ে জালিয়াতি চক্রের হোতা ইকরাম হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, শের আলম গং আমাকে জমি দলিল পার্চা দেখিয়েছে সেই মর্মে আমি জমি ক্রয় করতে ইচ্ছুক জাল জালিয়াতির ব্যাপারে আমি কিছু জানি না।