ঝিনাইদহে সংরক্ষিত আসনে খালেদা খানম’র মনোনয়ন দাবি
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
‘নারী-পুরুষ বেধেছে জোট,প্যানায়-প্যানায় ভরেছে ঝিনাইদহে বিলবোর্ড’ জেলা বাসী জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসনে সংসদ সদস্য হিসেবে খালেদা খানম কে দেখতে চান। জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসনে ঝিনাইদহের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিতে মহিলা সংসদ সদস্য হিসেবে জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদিকা খালেদা খানম ঝিনাইদহ জেলা বাসী চান।
গতকাল সোমবার সকাল থেকেই নারী-পুরুষ ও নেতা-কর্মিরা তার অনুপস্থিতিতে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসনে সংসদ সদস্য হিসেবে খালেদা খানম এর পক্ষে দোয়া ও সমর্থন চেয়ে প্যানা ও বিলবোর্ড দিয়ে ঝিনাইদহ জেলার বিভিন্ন স্থানে শোভা পাচ্ছে। খালেদা খানম এর পক্ষে দোয়া ও সমর্থন চেয়ে প্যানা ও বিলবোর্ড মারার সময় উপস্থিত ছিলেন নাজমা পারভীন, খাদিজা পরভীন, মারিহা আলম, জিনিয়া তাবাসসুম, আরিফসহ অর্ধ শতাধিক নারী-পুরুষ।
এসময় নারীরা বলেন, খালেদা খানম আপা এখন ঢাকায়, আমরা কিন্তু আপার পাশে আছি ঝিনাইদহে। রক্ত আমাদের নৌকা, আমরা চাই আপা মহিলা এমপি হোক, গরিব-দুঃখী মানুষের পাশে থাক। খালেদা খানম আপা ঝিনাইদহ জেলার একজন সংগ্রামী নেত্রী।
গরীব দুঃখী মানুষের প্রাণের নেত্রী ঝিনাইদহের কৃতি সন্তান গণমানুষের প্রিয় মুখ নারী জাগরণ নারী আন্দোলনের অগ্নিকন্যা। তিনি হরিনাকুন্ডু উপজেলার মাঠ আন্দুলিয়া মৃত গোলাম রহমানের কন্যা ও জেলা শহরের বনানী পাড়ার আওয়ামী লীগ নেতা মৃত দুদু মিয়ার বিটার বউ এবং বর্তমান খন্দকার পাড়ার বসবাস করেন। ২০০১ সালে উদ্ভাবনী নার্সারীর উপর প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক জাতীয় পুরুষ্কার স্বর্ণপদক পায়। ২০০৫ সাল থেকে বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদিকার দায়িত্ব সফলভাবে পালন করছেন খালেদা খানম। ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশ মহিলা সংস্থা জেলা শাখার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব সফলভাবে পালন করছেন। ২০১০ সাল থেকে ঝিনাইদহ জেলা নার্সারী মালিক কল্যান সমিতির সাধারণ সম্পাদক। ২০১০ সাল থেকে জাতীয় আইন সহায়তা কমিটির সদস্য হওয়ায় সাফল্যের সাথে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০১৮ সালে সিনিয়র সাংবাদিক মাসুদা ভাট্টিকে চরিত্রহীন বলে কলংকিত ও অপমানিত করায় আমি ব্যারিষ্টার মইনুল হোসেনের বিরুদ্ধে পাঁচশত কোটি টাকার মানহানি মামলা করি।