কয়রার ঘটনায় জড়িত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি বিএনপির
খুলনা বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
খবর বিজ্ঞপ্তি
খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু বলেছেন, কয়রা থানার পুলিশ সদস্যরা যে ধরনের অশালিন অভদ্র ও বেয়াদবি আচরণ করেছে তা তাঁর রাজনীতির ৪২ বছরে ইতোপূর্বে দেখেনি। যার ইশারা ইঙ্গিতে এ ধরণের ন্যাক্কারজনক ঘটনা পুলিশ ঘটিয়েছে তাকে প্রকাশ্যে আসার আহবান জানিয়ে পুলিশের এই ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।
রবিবার দুপুর ১২টায় বিএনপি কাযালয়ে কয়রা উপজেলায় বিএনপির ত্রাণ বহরে হামলা, মারপিট, হুমকি গালিগালাজ, নামাজ ও আহারে বাধা ও পাইকগাছায় ঢুকতে না দেয়ার প্রতিবাদে খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপির সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ আহবান জানান।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সভাপতি এড. শফিকুল আলম মনা, মহানগর বিএনপির সাধারন সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুজ্জামান মনি, জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক আমীর এজাজ খান, শেখ মুশাররফ হোসেন, জাফরুল্লাহ খান সাচ্চু, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, মনিরুজ্জামান মন্টু, শেখ আব্দুর রশিদ, মোল্লা খায়রুল ইসলাম, আরিফুজ্জামান অপু, আঃ রাকিব মল্লিক, এড. মোমরেজ, সিরাজুল হক নান্নু, জিএম কামরুজ্জামান টুকু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, মহিবুজ্জামান কচি, জালু মিয়া, ইকবাল হোসেন খোকন, মেহেদী হাসান দিপু, একরামুল কবির মিল্টন, হাসানুর রশিদ মিরাজ, মিজানুর রহমান মিলটন, নিয়াজ আহমেদ তুহিন, জাফরী নেওয়াজ চন্দন, শাহনাজ পারভিন, গোলাম কিবরিয়া, শরিফুল ইসলাম বাবু, আবু সাঈদ শেখ, ম শ আলম, নাজির উদ্দিন নান্নু, খন্দকার ফারুক হোসেন, চেয়ারম্যান এস এম এনামুল হক, আফসার মাষ্টার, ইশহাক তালুকদার, শাহাবুদ্দিন মন্টু, রবিউল ইসলাম রবি, মেজবাহ উদ্দিন মিজু, আঃ আলিম, মোল্লা ফরিদ আহমেদ, সিরাজুল ইসলাম লিটন, রেহানা আক্তার, মোহাম্মাদ আলী, জামাল উদ্দিন মোড়ল, জাকির হোসেন, তানভীরুল আজম রুম্মান, রাহাত আলী লাচ্চু, শামসুল বারি পান্না, শামীম আশরাফ, শরিফুল ইসলাম, আল আমিন প্রিন্স, সাজ্জাদ হোসেন জিতু, সেলিম বড়মিয়া, হেদায়েত হোসেন হিদু, জসিম উদ্দিন, বায়জিদ হোসেন প্রমুখ।
দক্ষিণাঞ্চল প্রতিদিন/ জে এফ জয়