September 23, 2024
আঞ্চলিকলেটেস্ট

বর্জ্য অপসারণ ও সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে এখনও মাঠে খুলনার শিক্ষার্থীরা

খুলনার সড়কে শৃঙ্খলা ধরে রাখতে ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন শিক্ষার্থীরা। সড়কে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দেখা গেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও নিচসার সদস্যদের। খুলনায় ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা না থাকায় তারা যানজট নিয়ন্ত্রণ ও ট্রাফিক আইন বাস্তবায়নে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। সড়কে যানজট কমাতে অ্যাম্বুলেন্স, রিকশা, প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেল চলাচলের জন্য কয়েকটি লেনে ভাগ করে দিয়েছেন তারা। মোটরসাইকেল চালাতে হেলমেট পরতেও বাধ্য করা হচ্ছে।

এছাড়াও রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় জঞ্জাল পরিষ্কার রাখতে দলবেঁধে কাজ করতে দেখা গেছে শিক্ষার্থীদের। এছাড়া বিভিন্ন স্থাপনার দেওয়াল লিখনও মুছে দেন।

বুধবার থেকে খুলনা নগরীর বিভিন্ন এলাকার সড়ক ঘুরে শিক্ষার্থীদের এমন তৎপরতা দেখা গেছে। সোমবার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করে শেখ হাসিনা দেশ ত্যাগ করলে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। পরে ট্রাফিক পুলিশসহ তারা আর কাজে ফেরেনি। এতে খুলনার গুরুত্বপূণ মোড়ে যানজট দেখা দেয়। সড়কগুলো অনিরাপদ হয়ে উঠলে শিক্ষার্থীরা শৃঙ্খলা ফেরানোর কাজে নেমে পড়েন।

বুধবার দুপুরে ময়লাপোতো মোড়ে গিয়ে দেখা যায়,  যান চলাচল বেড়েছে। রূপসামুখী  যানগুলোকে শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে যেতে সাহায্য করছেন শিক্ষার্থীদের একটি দল। তারা ইজিবাইকগুলোকে যথাস্থানে দাঁড়িয়ে যাত্রী উঠানামা করতে অনুরোধ করছেন। সড়কের অপর পাশে নিরালা ও শিববাড়িমুখী পরিবহণগুলোকে যেতে একইভাবে কাজ করছেন শিক্ষার্থীদের আরেকটি দল।

নগরীর আযমখান কমার্স কলেজের শিক্ষার্থী আরিফা, তানভীর ও ইমন বলেন, সড়কে ট্রাফিক পুলিশ না থাকায় আমরা দায়িত্ব নিয়ে সকাল থেকে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে কাজ করছি। অনেকে ইচ্ছা করে রং সাইডে গাড়ি চালাচ্ছে। তাদের বুঝিয়ে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছি।

এর পাশাপাশি পরিচ্ছন্নতার কাজে নেমেছেন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। তারা রাস্তা ঝাড়ু দিচ্ছেন, সড়কের আবর্জনা সরিয়ে ফেলছেন।

খুলনার সড়কে শৃঙ্খলা ধরে রাখতে ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন শিক্ষার্থীরা। সড়কে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দেখা গেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও নিচসার সদস্যদের। খুলনায় ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা না থাকায় তারা যানজট নিয়ন্ত্রণ ও ট্রাফিক আইন বাস্তবায়নে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। সড়কে যানজট কমাতে অ্যাম্বুলেন্স, রিকশা, প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেল চলাচলের জন্য কয়েকটি লেনে ভাগ করে দিয়েছেন তারা। মোটরসাইকেল চালাতে হেলমেট পরতেও বাধ্য করা হচ্ছে।

এছাড়াও রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় জঞ্জাল পরিষ্কার রাখতে দলবেঁধে কাজ করতে দেখা গেছে শিক্ষার্থীদের। এছাড়া বিভিন্ন স্থাপনার দেওয়াল লিখনও মুছে দেন।

বুধবার খুলনা নগরীর বিভিন্ন এলাকার সড়ক ঘুরে শিক্ষার্থীদের এমন তৎপরতা দেখা গেছে। সোমবার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করে শেখ হাসিনা দেশ ত্যাগ করলে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। পরে ট্রাফিক পুলিশসহ তারা আর কাজে ফেরেনি। এতে খুলনার গুরুত্বপূণ মোড়ে যানজট দেখা দেয়। সড়কগুলো অনিরাপদ হয়ে উঠলে শিক্ষার্থীরা শৃঙ্খলা ফেরানোর কাজে নেমে পড়েন।

বুধবার দুপুরে ময়লাপোতো মোড়ে গিয়ে দেখা যায়,  যান চলাচল বেড়েছে। রূপসামুখী  যানগুলোকে শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে যেতে সাহায্য করছেন শিক্ষার্থীদের একটি দল। তারা ইজিবাইকগুলোকে যথাস্থানে দাঁড়িয়ে যাত্রী উঠানামা করতে অনুরোধ করছেন। সড়কের অপর পাশে নিরালা ও শিববাড়িমুখী পরিবহণগুলোকে যেতে একইভাবে কাজ করছেন শিক্ষার্থীদের আরেকটি দল।

নগরীর আযমখান কমার্স কলেজের শিক্ষার্থী আরিফ, নুসরাত ও ইমন বলেন, সড়কে ট্রাফিক পুলিশ না থাকায় আমরা দায়িত্ব নিয়ে সকাল থেকে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে কাজ করছি। অনেকে ইচ্ছা করে রং সাইডে গাড়ি চালাচ্ছে। তাদের বুঝিয়ে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছি।

এর পাশাপাশি পরিচ্ছন্নতার কাজে নেমেছেন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। তারা রাস্তা ঝাড়ু দিচ্ছেন, সড়কের আবর্জনা সরিয়ে ফেলছেন। গতকালও নগরীর বিভিন্ন এলাকায় পরিচ্ছন্নতার কাজ করতে দেখা গেছে শিক্ষার্থীদের।

মাদ্রাসা শিক্ষার্থী শাকিবুর রহমান বলেন, আমরা একটি সুশৃঙ্খল দেশের জন্য জীবন দিয়েছিলাম। আমরা মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সব ধর্মের মানুষ ভেদাভেদ ভুলে একসঙ্গে দেশ গড়ে তুলব।

নগরীর বিভিন্ন এলাকায় পরিচ্ছন্নতার কাজ করতে দেখা গেছে শিক্ষার্থীদের।

শেয়ার করুন: