অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিতে বাংলাদেশ-ভারতের গভীর স্বার্থ জড়িত
বাংলাদেশ ও ভারতের অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিতে একে অপরের গভীর স্বার্থ জড়িত বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা।
শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) ৫৩তম মৈত্রী দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
প্রণয় ভার্মা বলেন, উভয় দেশের অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিতে একে অপরের গভীর স্বার্থ জড়িত রয়েছে এবং এই সম্পর্কের ভিত্তি হলো মানুষ। ৬ ডিসেম্বর দিনটি ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের একটি মাইলফলক ও অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস।
হাইকমিশনার ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ভবিষ্যতের রক্ষক হিসেবে তরুণদের যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে সেটির ওপর বিশেষভাবে জোর দেন এবং সংযুক্তি, সংস্কৃতি ও বাণিজ্যে আরো শক্তিশালী সংযোগের মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান আন্তঃনির্ভরতাকে আরো শক্তিশালী করার আশা প্রকাশ করেন।
ভারতীয় হাইকমিশনের আয়োজনে ঢাকার ভারতীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে এ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশের শিক্ষার্থী ও যুবসমাজ। এছাড়াও কিছু বিদেশি মিশনের প্রধান, বীর মুক্তিযোদ্ধা, সুশীল সমাজের সদস্য এবং শিল্প ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জনের দশ দিন আগে ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর ভারত বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এই দিনটিকে গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী দিবস হিসেবে পালন করে আসছে।